Thursday, March 28, 2024
Homeসংবাদ ও প্রেস বিজ্ঞপ্তিপার্টি সংবাদবাসদ (মার্কসবাদী) নেতা নাঈমা খালেদ মনিকাকে কোদাল মার্কায় ভোট দিন

বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা নাঈমা খালেদ মনিকাকে কোদাল মার্কায় ভোট দিন

সমাজ পরিবর্তনের সংগ্রামে নিবেদিত ও নীতিনিষ্ঠ শক্তিকে জয়যুক্ত করুন

47429715_1038309146330368_2058046438734036992_o
ঢাকা-১৬ সংসদীয় আসনে তরুণ প্রার্থী নাঈমা খালেদ মনিকা। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সদ্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় সভাপতি ও ঢাকা মহানগর পার্টি নেতা নাঈমা খালেদ মনিকা ১৯৯৬ সালে রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ২০১৩ সালে তিনি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ঢাকা নগর শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন। এসময় সংগঠনের নেতৃত্বে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর ফলাফল বিপর্যয় বিরোধী আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার নজিরবিহীন প্রশ্নফাঁসের বিরুদ্ধে আন্দোলনে তার বিশেষ ভূমিকা ছিল। ২০১৬ সালে তিনি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বর্ষবরণে টিএসসিতে নারী লাঞ্ছনা ও কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাসহ সারাদেশে অব্যাহত নারী নির্যাতনবিরোধী ধারাবাহিক আন্দোলন, ধর্মঘট ও হরতালে তার লড়াকু ভূমিকা ছিল। সুন্দরবন রক্ষায় রামপাল কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র বিরোধী আন্দোলন ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির হরতালে উপুর্যুপরি পুলিশী আক্রমণ মোকাবিলা করেন। প্রশ্নফাঁস বন্ধ, পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা বাতিল, প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষায় বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধে ছাত্র-জনতাকে সংগঠিত করেন। কেন্দ্রীয় দায়িত্ব পালনকালে ছাত্র সংগঠন, পার্টি, নারী মুক্তি কেন্দ্র এবং তেল-গ্যাস-খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আন্দোলনে তার উদ্যোগী ভূমিকা ছিল।

প্রার্থীর জন্ম ও বড় হওয়া চট্টগ্রামে; বর্তমান ঠিকানা সেনপাড়া পর্বতা, মিরপুর-১০। বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের প্রথম নারী শহীদ বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের স্মৃতিধন্য ডাঃ খাস্তগীর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৯৬ সালে এসএসসি পাশ করেন। ১৯৯৮ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে ভর্তি হন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ত-ক্যাম্পাস বাস বন্ধের বিরুদ্ধে আন্দোলন, শিবিরের দখলদারিত্ববিরোধী আন্দোলন, ফি বৃদ্ধিবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন; সাহসের সাথে প্রশাসন, সন্ত্রাসী ও পুলিশী হামলা মোকাবেলা করেছেন। তিনি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট চট্টগ্রাম নগর শাখার সহ-সভাপতি ও পরবর্তীতে চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সেসময় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক ঐতিহ্যবাহী অপর্ণাচরণ স্কুল ভেঙে ১৪ তলা বাণিজ্যিক মার্কেট করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলনে তিনি নেতৃত্বকারী ভূমিকায় ছিলেন। বীরকন্যা প্রীতিলতা এ স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ছিলেন। এ আন্দোলনের সাথে চট্টগ্রামের শিক্ষাবিদ, ছাত্র, অভিভাবকসহ নানা শ্রেণী পেশার জনগণ যুক্ত হয় ও আন্দোলন সফল হয়।

চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় গ্রামে ঘুরে ছাত্রসংগঠনের কাজ গড়ে তুলতে গিয়ে তিনি কৃষক-মজুর-মুটেসহ সাধারণ নিম্নবিত্ত মানুষের জীবন কাছ থেকে দেখার সুযোগ পান। পাশাপাশি দলের শ্রমিক সংগঠনের কাজে সেসময় ইপিজেড শ্রমিক, আমবাগান বস্তি এলাকায় রিক্সা শ্রমিক ও পাহাড়তলী শিল্পাঞ্চলে কাজ করেন। তিনি শ্রমিকদের সাথে মিশে বিপ্লবী রাজনীতির প্রয়োজনীয়তা আরো গভীরভাবে উপলব্ধি করেন। সেসময়ই সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দলের একজন সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তিনি জীবনের লক্ষ্য স্থির করেন। প্রচলিত ব্যবস্থার সংস্কার নয়, আমূল পরিবর্তনের স্বপ্ন ও প্রত্যয়ে তিনি রাজনীতিকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম এবং শ্রমজীবী-নিপীড়িত মানুষের প্রতি ভালোবাসাই তার রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা।

Monika_folder_final-1ঢাকা- ১৬ আসনের জনগণের উদ্দেশ্যে কিছু কথা

  • মিরপুর অঞ্চল মূলত আবাসিক এলাকা হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে গড়ে উঠেছিল। বাড়িভাড়া ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকায় মধ্যবিত্তের জন্য এ এলাকা ছিল কিছুটা স্বস্তির জায়গা। কিন্ত এখন বাড়িভাড়া দিনদিন বাড়ছে, পৌরকর বাড়ছে। নিম্ন আয়ের মানুষের কাজ ও আবাসনের নিশ্চিয়তা নেই। বরং, নিয়মিত চাঁদাবাজদের উৎপীড়নের শিকার। কোনো সরকারি হাসপাতাল নেই। নিম্ন বিত্ত মানুষ চিকিৎসা সেবা বঞ্চিত। মধ্যবিত্তদের জন্যও চিকিৎসা দিনদিন ব্যয়বহুল হচ্ছে। শিশুদের খেলার জন্য পাড়ায় পাড়ায় মাঠ, বিনোদনের জন্য পার্ক ও মানসিক বিকাশের জন্য গণগ্রন্থাগার নেই।
  • গার্মেন্টস, ছোট শিল্প ও ভাসমান শ্রমিক থাকায় এ অঞ্চলে শ্রমিক বস্তি গড়ে উঠেছে যাতে নানা পেশার নিম্ন আয়ের মানুষ থাকে। আমরা গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য ১৬ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি দাবি করেছিলাম। কিন্তু সরকার ৮ হাজার টাকা মজুরির ঘোষণা দিয়েছে, যা শ্রমিকরা পাবে জানুয়ারি থেকে। বর্তমান বাজারে এ টাকায় সংসার চালানো কঠিন। ফলে মজুরি বাড়লেও শ্রমিকরা এখানে মানবেতর জীবন যাপন করছে। আদৌ ৮ হাজার টাকা দেয়া হবে কিনা এ নিয়ে এ অঞ্চলের শ্রমিকদের মধ্যে সংশয় রয়েছে।
  • শিক্ষাব্যবস্থার হাল সবচেয়ে করুণ। এখানকার স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতার ভিত্তিতে হয় না। বরং জনপ্রতিনিধিদের লবিং-ডোনেশন নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা রাখে। এই শিক্ষকদের কোনো স্বাধীনতা নেই। এলাকার জনপ্রতিনিধিদের দলীয় কাজে তাদের উপস্থিত থাকতে বাধ্য করা হয়। এমপি’র প্রতিনিধিদের সাথে গাইড বই ব্যবসায়ীদের আঁতাত ও লেনদেন আছে। এই তথাকথিত প্রতিনিধিরা তালিকা নির্ধারণ করে স্কুল ও অভিভাবকদের গাইড বই কিনতে বাধ্য করেন। স্কুলের বেতন-ফি বৃদ্ধির সাথে অনুপস্থিতির জন্য উচ্চহারে জরিমানা আদায় একটি জ্বলন্ত সমস্যা। নিম্ন আয়ের মানুষের সন্তানদের জন্য পর্যাপ্ত স্কুল নেই।
  • চীনের দুঃখ হোয়াং হো’র মতোই মিরপুরের দুঃখ নির্মীয়মান মেট্রো রেল প্রকল্পের জন্য রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি। প্রতিদিন অফিসগামী নাগরিক ও স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের প্রধান সড়ক অতিক্রম করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় নষ্ট ও বাদুরঝোলায় বিধ্বস্ত হতে হয়। এছাড়া প্রতিটি পাড়ায় কিছুদিন পরপর রাস্তা খনন হয়। গ্যাসের লাইন, পানির লাইন, মেট্রোরেল, রাস্তা বড় করা, নালা পরিস্কার নানা কারণে একই রাস্তা চার/পাঁচবার খনন করা হয়। রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন এখানে জনজীবনের দুর্ভোগে পরিণত হয়েছে। বারবার রাস্তা খনন করায় জমে থাকা পানি ও উন্মুক্ত নালা থেকে মিরপুর অঞ্চলে চিকুনগুনিয়ার সংক্রমণ গত বছর মহামারি আকার ধারণ করেছিল।
  • এলাকায় সংসদীয় জনপ্রতিনিধি একদল প্রতিনিধিদের মাধ্যমে এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন। এলাকায় শ্রমিক কলোনি নির্মাণ, গৃহ নির্মাণ, কালশী থেকে এগার নম্বর পর্যন্ত শতশত বাস রাতে রাস্তায় পার্কিং, দোকানসহ যেকোনো প্রতিষ্ঠান দিতে দ্বারস্থ হতে হয় তাদের কাছে। এছাড়া হকারদের কাছে তোলাবাজি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। শিক্ষার ক্ষেত্রের চিত্রটি আগেই বিবৃত হয়েছে।
  • উপমহাদেশখ্যাত মিরপুর বেনারশী পল্লী ও ঐ অঞ্চলের বসিন্দাদের বড় অংশই উর্দুভাষী। সরকার এদের ভোটার করলেও কোনো নাগরিক সুযোগ-সুবিধা দেয়নি। অতীতে সরকার কর্তৃক বরাদ্দকৃত ঘরগুলো স্যাতস্যাতে ও খুপরির মতো, যা তিন প্রজন্মে এসে থাকার জন্য অপ্রতুল। আবাসনের তীব্র সংকট ও নি¤œ মজুরির কারণে এরা মানবেতর জীবন যাপন করছে।
  • আমাদের জনপ্রতিনিধিরা কাদের প্রতিনিধিত্ব করছে, এটা একটা বিচার্য বিষয়। জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতায় পাঠায় জনগণ, অথচ সংসদে জনগণের কোনো কথা নেই। এলাকার আধিপত্য মূল প্রশ্ন। এদের টাকা-পয়সা দেয় বড় বড় ব্যবসায়ী, তারা নিজেরাও বড় ব্যবসায়ী। এরা নিজেরা ধনিকশ্রেণীর অংশ, ধনিকশ্রেণীর দ্বারা পুষ্ট এবং এই শ্রেণীর স্বার্থই তাঁরা মূলতঃ রক্ষা করেন।

সংগ্রামী এলাকাবাসী,
জাতীয় সংসদে বড়লোকদের দলগুলোই ক্ষমতায় যায়। ভোটে জিততে বড় দলগুলোর প্রার্থীরা বিপুল টাকা খরচ করেন, ভোটের পরে শুধু তা উসুলই করেন না, উপরন্তু বিরাট লাভ তুলে নেন। নির্বাচনের আগে তার আয়-সম্পদ ও জয়ী হবার পর তার সম্পদের তুলনা করলে, আমরা তা বুঝতে পারি। অথচ বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের সময়ে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, নেতাজী সুভাষ বসুরা রাজনীতির জন্য নিজের বিরাট ক্যারিয়ার ছেড়ে রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছেন। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় মাওলানা ভাসানীর ভূমিকা আমরা জানি, তাঁর জীবন আমাদের ভাবায়। এই রাজনীতি গরীব মানুষের অধিকারের জন্য, দেশের মানুষের মুক্তির জন্য। অথচ আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামাত-জাতীয় পার্টি এই দলগুলো ক্ষমতায় ছিল, তারা রাজনীতিকে ব্যবসা বানিয়েছে, দেশের মানুষের সামনে রাজনীতি থেকে ‘আদর্শ’ বিষয়টি ছেঁটে ফেলেছে।
বিগত দশ বছরে আওয়ামী লীগ যে অত্যাচার চালিয়েছে তা বর্ণনা করে শেষ হবে না। প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতা পরবর্তী ৪৭ বছরে ধনতন্ত্রের পথে দেশ শাসন করায় ১০ শতাংশ পরিবারের হাতে দেশের মোট সম্পদের ৩৮ ভাগ কুক্ষিগত। এই ১০ শতাংশ পরিবারই ক্ষমতার সুবিধাভোগী শ্রেণী। উন্নয়নের নামে মেগা প্রজেক্টের একটি মেট্রো রেল, যা আমাদের সামনে ক্ষত-এর মতো। বর্তমানে আমাদের দেশে প্রত্যেকটি মানুষের উপর বৈদেশিক ঋণ বছরে ৬০ হাজার টাকা। মুক্তি পেতে বিএনপি-জামাত-জাতীয় ঐক্য জোট অনেকে বিকল্প মনে করতে পারেন। কিন্তু এরাও ধনিক শ্রেণীর প্রতিনিধি। এটা স্পষ্ট বুঝে নেয়া দরকার যে, একটা রাজনীতি ১০ ভাগ পরিবারকে আরও সম্পদশালী করার রাজনীতি, আরেকটা রাজনীতি ৯০ ভাগ শোষিত মানুষের রাজনীতি। এই দুই রাজনীতি একরকম হতে পারে না। লুটপাট ও পেশীশক্তি নির্ভর নীতিহীন দ্বি-দলীয় বৃত্তের বাইরে জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনৈতিক শক্তিকে চিহ্নিত করা আজ সময়ের প্রয়োজন। সেই শক্তি বিকশিত করতে না পারলে, বারবার আমরা প্রতারিত হবো। সেই লক্ষ্যে আমাদের পার্টি বাসদ (মার্কসবাদী) সহ বাম গণতান্ত্রিক জোট কাজ করছে।

আমরা সমাজ পরিবর্তনে বিশ্বাসী। শোষণের নিগড়ে বন্দী দিশাহীন তারুণ্য, নিপীড়িত-বঞ্চিত অথচ সচেতন সংগ্রামহীন শ্রমজীবী, ক্লান্ত পেশাজীবী, লাঞ্চিত নারী এবং হতাশ-স্বপ্নহীন বেকারকে আমরা স্বপ্ন দেখাতে চাই, শিরদাঁড়া খাড়া করে লড়াকু মানুষ করতে চাই। আমাদের সংকট আছে, কিন্তু আমরা ঐক্যবদ্ধ নই। ঐক্যবদ্ধ হতে সংগ্রাম লাগে, গণআন্দোলন প্রয়োজন। বাসদ (মার্কসবাদী) সহ বাম গণতান্ত্রিক জোট গণআন্দোলনের মাধ্যমে জনগণের শক্তি নির্মাণ করতে চায়। ঢাকা-১৬ আসনে বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থী বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা নাঈমা খালেদ মনিকা গণআন্দোলনের একজন সৈনিক হিসেবে নির্বাচনে লড়ছেন। এই দল কর্মী, সমর্থক ও জনগণের কাছ থেকে গণচাঁদা সংগ্রহের ভিত্তিতে চলে। নির্বাচনী প্রচারের সময়কালেও আমাদের কর্মীরা শুভানুধ্যায়ী ও জনগণের নিকট হতে নির্বাচনী ব্যয়ের অর্থ সংগ্রহ করবে। আপনাদের কা‌ছে অনু‌রোধ, জনস্বার্থের পক্ষে আ‌ন্দোল‌নের শক্তি হি‌সে‌বে, নী‌তি-মূল্য‌বোধহীন রাজনী‌তির বিপরী‌তে এক‌টি আদর্শবাদী শ‌ক্তি হি‌সে‌বে আমা‌দেরকে সমর্থন করুন। নির্বাচন‌কে কালো টাকা, পেশীশ‌ক্তি ও পুঁজিপতিদের হাতে আপনারা ছে‌ড়ে দে‌বেন না। আপনাদের কাছে আবেদন থাকবে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৬ আসনে নাঈমা খালেদ মনিকা-কে কোদাল প্রতীকে ভোট দিয়ে ও ভোটের খরচ দিয়ে জয়যুক্ত করুন।

ঢাকা-১৬ আসনে কোদাল মার্কার প্রার্থী নাঈমা খালেদ মনিকা-এর নির্বাচন পরিচালনা কমিটি

RELATED ARTICLES

আরও

Recent Comments