• প্রচ্ছদ
  • প্রেস রিলিজ
  • সাম্যবাদ
  • পুস্তিকা
    • পার্টির পুস্তিকা
    • অন্যান্য পুস্তিকা
    • স্মারকগ্রন্থ
  • শ্রমিক বার্তা
  • যোগাযোগ
Thursday, February 2, 2023
Socialist Party of Bangladesh (Marxist)
  • প্রচ্ছদ
  • প্রেস রিলিজ
  • সাম্যবাদ
  • পুস্তিকা
    • পার্টির পুস্তিকা
    • অন্যান্য পুস্তিকা
    • স্মারকগ্রন্থ
  • শ্রমিক বার্তা
  • যোগাযোগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • প্রেস রিলিজ
  • সাম্যবাদ
  • পুস্তিকা
    • পার্টির পুস্তিকা
    • অন্যান্য পুস্তিকা
    • স্মারকগ্রন্থ
  • শ্রমিক বার্তা
  • যোগাযোগ
No Result
View All Result
Socialist Party of Bangladesh (Marxist)
No Result
View All Result

মানবিক ফুটবল বনাম পুঁজির দাপট

বিশ্বকাপের উত্তাপ পারস্য সাগর পেরিয়ে এখন বাংলার পথে-প্রান্তরে। মধুর শত্রুতা, জয়ের আনন্দ, পরাজয়ের বিষাদ নিয়ে কোটি মানুষের বুকে এখন ফুটবল। ৯০ মিনিটের ড্রিবলিং, পাস, শট মিলে রোমাঞ্চে মাতছে প্রশান্ত থেকে আটলান্টিক পাড়ের অগণিত মানুষ। আক্রমণ, পাল্টা আক্রমণে একাকার খ্রিস্টান, মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ সবাই। সবার ভালোবাসার নাম ফুটবল। মেসি, নেইমার, এমবাপ্পে বা কোটি হৃদয়ে জ্বলতে থাকা নক্ষত্র দিয়েগো ম্যারাডোনা, কালো মানিক পেলের পায়ের জাদুই মাতিয়েছিল আমাদের, আমাদের পূর্ব-পুরুষদের। খেলার সীমা ছাড়িয়ে ফুটবল হয়ে উঠেছে আরও বড় কিছু। কখনও অভুক্ত মানুষের বেঁচে থাকার সঙ্গী, কখনও কারাবন্দি নিপীড়িতের প্রেরণা, শোষিত শ্রমিকের ঐক্যের প্রতীক, স্বাধীনতা সংগ্রামে লড়াইয়ের হাতিয়ার। এই মানবিক বৈশিষ্ট্যেই পৃথিবীর এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত ফুটবল পরিণত হয়েছে গণমানুষের খেলায়।

 

যেখানে ফুটবল শুধু খেলা নয়!

ফুটবলের ক্রীড়া সৌন্দর্য আরও সুন্দর, মানবিক হয়ে ওঠে কখনও-কখনও। ফুটবল হয়ে যায় নিপীড়িতের সহায়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মঞ্চ। এবারের বিশ্বকাপেও দেখা গেল সেই ছবি। ইরানে বাধ্যতামূলক হিজাব পরিধান এবং পুলিশি হেফাজতে ‘মাশা আমিনি’ নামক এক তরুণীর মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ চলছে কয়েক মাস ধরে। এখন পর্যন্ত পুলিশের গুলিতে প্রায় ৪০০ বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছে। ইরান সরকারের এমন দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে ইরানি ফুটবলাররা। গত ২১ নভেম্বর বিশ্বকাপে তাদের প্রথম ম্যাচে জাতীয় সংগীত না গেয়ে নীরব প্রতিবাদ জানান তারা। একই সময় গ্যালারিতে দর্শকরা ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতা’ বলে স্লোগান দিতে থাকে। কেউ কেউ ‘আলি কারিমি’ বলে চিৎকার করেন। আলি কারিমি একজন সাবেক ফুটবলার যিনি সরকারের সমালোচনা করে এখন জেলে বন্দি আছেন।

 

খেলার বাইরে ফুটবলের এ সৌন্দর্য আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসেও দেখতে পাই। পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বাঙালি নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে এবং মুক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এদেশের ফুটবলাররা গড়ে তুলেছিল ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই জাকারিয়া পিন্টু, প্রতাপ শংকর হাজরারা বাংলাদেশের পতাকা ও জাতীয় সংগীত গেয়ে মাঠে নেমেছিল নদীয়া একাদশের বিরুদ্ধে। এই ফুটবল যোদ্ধারা সেসময় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ম্যাচ খেলে মুক্তিযুদ্ধ তহবিলে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার ফান্ড সংগ্রহ করে দেন।

 

বাঙালির সাথে প্রতিবাদী ফুটবলের সম্পর্কটা আরও আগের। ১৯১১ সাল, বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে গর্জে উঠেছে বাংলা। সে-বছরই ২৯ জুলাই আইএফএ শিল্ড কাপের ফাইনাল যেন পরিণত হলো ব্রিটিশ বধের রণক্ষেত্রে। ক্ষুদিরামের উত্তরসূরিরা সেদিন খালি পায়ে লড়েছিল বুট পরা ইংরেজদের বিরুদ্ধে। সেদিন খালি পায়ে মোহনবাগানের খেলোয়াড়রা হারিয়েছিল সাহেবদের। খেলার মাঠ ছাপিয়ে গোটা কলকাতা প্রকম্পিত হয়েছিল ‘বন্দে মাতরম’ স্লোগানে।

 

বুক চিতিয়ে প্রতিবাদ করে মৃত্যুবরণের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে ‘দ্যা ডেথ ম্যাচ’-এর খেলোয়াড়রা। ১৯৪২ সালে হিটলারের নাৎসি বাহিনী তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কিয়েভ অঞ্চল দখল করে সোভিয়েত ফুটবল ক্লাব ‘স্টার্ট এফসি’-কে আমন্ত্রণ জানায় নাৎসি সেনা অফিসারদের দল ‘ফাকেম্ফ’-এর সাথে ফুটবল ম্যাচ খেলার। খেলার পূর্বে নাৎসিরা সোভিয়েত খেলোয়াড়দের নির্দেশ দেয় ম্যাচ হারতে হবে এবং নাৎসি স্যালুট দিতে হবে। সমাজতান্ত্রিক আদর্শে উদ্বুদ্ধ ‘স্টার্ট এফসি’র খেলোয়াড়েরা নির্দেশ অমান্য করে তাদের পরাজিত করলে ম্যাচ শেষে সোভিয়েত খেলোয়াড়দের গুলি করে হত্যা করা হয়।

 

ফুটবলের এই প্রতিবাদী রূপ জন্ম দিয়েছে অনেক প্রতিবাদী চরিত্রের। ফুটবল ঈশ্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনা আজীবন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। বিপ্লবী চে গুয়েভারা ছিলেন তাঁর আদর্শ, আরেক বিপ্লবী ফিদেল কাস্ত্রো ছিলেন তাঁর বন্ধু। ২০০৫ সালে আর্জেন্টিনায় অনুষ্ঠিত ‘সামিট অব আমিরিকাস’-এ বুশের আগমনের বিরোধিতা করে ‘স্টপ বুশ’ লেখা টি-শার্ট পরেছিলেন ম্যারাডোনা। ১৯৮৬-এর বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর ‘হ্যান্ড অফ গড’ খ্যাত গোলের মাধ্যমে জয়ের কথা কারও অজানা নয়। কিন্তু এ জয়ের প্রেরণা তিনি পেয়েছিলেন ইংল্যান্ড কতৃর্ক অন্যায়ভাবে ফকল্যান্ড দ্বীপ দখলের বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনাবাসীর লড়াই থেকে।

 

আরেক লাতিন ফুটবল বিপ্লবী ছিলেন ব্রাজিলের সাবেক অধিনায়ক ডক্টর সক্রেটিস। ব্রাজিলে সেসময় স্বৈরশাসন চলছে। জনগণ নির্বাচনের দাবিতে লড়ছে। সক্রেটিস যোগ দিলেন শ্রমিক অঞ্চলের ক্লাব কারিন্থিয়াসে। যোগ দিয়ে ক্লাবে নির্বাচনের দাবি তুললেন এবং নির্বাচন হলো। ‘কারিন্থিয়াস ক্লাব’ এক লিগের ফাইনালে উঠলে, তাঁর উদ্যোগে ‘ডেমোক্রেসিয়া’ লেখা জার্সি পরে খেলতে নামল সবাই। গোটা দেশে তা এক আলোড়ন তুলল। এভাবে সক্রেটিস হয়ে উঠেছিলেন ব্রাজিলের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম এক নেতায়। ফুটবল থেকে অবসর নিয়ে বিনা পয়সায় দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা করতেন। ফিফা তাঁকে শুভেচ্ছা দূত হওয়ার আহ্বান জানালে তা ফিরিয়ে দেন ফিফার বাণিজ্যিক প্রবণতার কারণে।

 

বিশ্বের অনেক নামী ফুটবল ক্লাব গড়ে উঠেছিল নিপীড়িত শ্রমজীবী মানুষের দ্বারা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, আর্সেনাল, নাপোলি, বোকা জুনিয়র-এর মতো অসংখ্য ক্লাব গড়ে উঠেছিল শ্রমিকদের হাত দিয়ে। স্পেনীয় রাজাদের কাতালানবাসীদের ওপর চাপানো আধিপত্য ও অত্যাচারের জবাব হিসাবে জন্ম নিয়েছিল ফুটবল ক্লাব ‘বার্সেলোনা’। পরাধীন কাতালানবাসীর স্বাধীনতার লড়াইয়ের তীর্থস্থান হয়ে উঠেছিল বার্সার ‘ন্যু ক্যাম্প’। অন্যদিকে রিয়েল মাদ্রিদ তৈরি হয় শাসকদের আভিজাত্যের প্রতীক হিসাবে। তাই এই দুই ক্লাবের মহারণ ‘এল ক্লাসিকো’ হয়ে উঠেছিল অনেকটা শোষকের বিরুদ্ধে শোষিতের লড়াইয়ের ক্ষেত্র হিসাবে। ফলে ফুটবলের সাথে লড়াইয়ের ইতিহাস অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে। ফুটবলের এই প্রতিবাদী চরিত্রই ফুটবলকে গণমানুষের কাছে আরও জনপ্রিয় করেছে।

 

ধনী ক্লাব আর কর্পোরেট জায়ান্টদের কাছে বন্দি ফুটবল

ফুটবলকে বলা হতো ‘কমিউনিটি গেম’। কারণ একটা অঞ্চল, দেশের মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গড়ে উঠত ওই অঞ্চলের ফুটবল সংস্কৃতি। কিন্তু সময়ের সাথে ফুটবল আজ ‘কমিউনিটি গেম’ থেকে ধনীদের মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পৃথিবীর বড় ক্লাবগুলো এখন ধনী মালিকদের দখলে। জাতীয় দলগুলোও বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের স্পন্সরশিপের জালে বন্দি। বিশ্বকাপসহ সকল টুর্নামেন্টের প্রচারস্বত্ব, ব্র্যান্ডিং, লাইসেন্স কেনাবেচার মাধ্যমে এগুলো পরিণত হয়েছে জায়ান্ট কর্পোরেটদের বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে। ফলে ফুটবলের সেই ‘কমিউনিটি গেম’ চরিত্র ক্রমশই ফিকে হয়ে যাচ্ছে।

যেমন এবারের কাতার বিশ্বকাপ আয়োজনে ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি ব্যয় করছে কাতার। ২২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ছোট্ট এই দেশে নতুন করে চোখ ধাঁধানো সব স্টেডিয়াম, মেট্রোরেল, হোটেলসহ নানা স্থাপনা তৈরি করেছে। এসব স্থাপনা নির্মাণ করতে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশের হাজার হাজার শ্রমিক সেখানে অমানুষিক পরিশ্রম করেছে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে আমাদের দেশের ১১০০ জনসহ প্রায় ৫০০০ জনের বেশি শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেছে। এই শ্রমিকদের রক্ত, ঘাম আর জীবনের ওপর ভর করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘দ্যা গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। কাতার সরকার বা ফিফা কেউই শ্রমিকদের ওপর নির্মম শোষণের কোনো প্রতিকার তো করেইনি, বরং শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনা আড়াল করেছে। আজও মৃত শ্রমিকদের পরিবারে আহাজারি চলছে। এসকল পরিবার কোনো উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পায়নি। বিশ্বকাপ চলাকালেও আমরা দেখছি, যে শ্রমিকরা স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছে তারা টাকার অভাবে টিকেট কিনতে না পেরে রাস্তায় বসে খেলা দেখছে। যে খেলা একসময় আমির ফকিরকে এক কাতারে নিয়ে এসেছিল, তা আজ বাণিজ্যের কবলে শুধু ধনীদের বিনোদনে পরিণত হয়েছে।

 

ফুটবল বিশ্বে ক্লাবগুলো এখন এত শক্তিশালী যে রাষ্ট্র্রগুলো তাদের কাছে নতজানু। খেলোয়াড়দের জাতীয় পরিচয়ের চেয়ে ক্লাব পরিচয়ই এখন প্রধান। এমনকী বিশ্বকাপে নিজ দেশের পক্ষে খেলার জন্য সংশ্লিষ্ট ক্লাবকে ক্ষতিপূরণ দিতে হয়। এ বছর বিশ্বকাপে ফিফা ক্লাবগুলোকে তাদের খেলোয়াড় ছেড়ে দেওয়ার ক্ষতিপূরণ বাবদ ২০৯ মিলিয়ন ডলার দেবে। ক্লাবের কাছে খেলোয়াড়েরা এক প্রকার বন্দি। ফলে ক্লাবে একজন ফুটবলার যেভাবে খেলে, জাতীয় দলের খেলায় তার নৈপুণ্যের কিছুটা হলেও ঘাটতি দেখা যায়।

 

বিশ্বকাপ ঘিরে আরেক প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছে জায়ান্ট কর্পোরেট কোম্পানিগুলো। কাদের দখলে থাকবে বিশ্বকাপের মঞ্চ? কাদের পণ্যের প্রচার মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হবে ‘দ্যা গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’? ফিফা ঘোষণা দিয়েছে কাতার বিশ্বকাপ থেকে তাদের আয় হবে ৭৫০ কোটি ডলার। এর বেশিরভাগ আসবে প্রচারস্বত্ব বিক্রি করে। এবারের বিশ্বকাপ প্রচারস্বত্ব কিনেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফক্স’ ও কাতারের ‘বিইন স্পোর্টস’। মার্কেটিং স্বত্ব থেকে বড় আয় করে ফিফা। এবার বিশ্বকাপে আমেরিকাকে টপকে চীনা কোম্পানিগুলো বেশিরভাগ বিনিয়োগ করেছে। চীনা ওয়ান্ডা গ্রুপ, ভিভো ইত্যাদি কোম্পানি দিচ্ছে ১৪০ কোটি ডলার। অপরদিকে মার্কিন ম্যাকডোনাল্ড, কোকাকোলা ইত্যাদি দিচ্ছে ১১০ কোটি ডলার। প্রতিযোগিতায় আছে স্বাগতিক কাতারের কোম্পানিও। এর বাইরে টিকেট বিক্রি, লাইসেন্সিংসহ অন্যান্য খাত থেকেও বিপুল অর্থ আয় করে ফিফা। আয়োজনের প্রায় সম্পূর্ণ ব্যয় করছে কাতার। কিন্তু ফিফা এত আয়ের পরও মোট প্রাইজমানি হিসেবে বরাদ্দ করেছে মাত্র ৪৪ কোটি ডলার।

 

বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দলের জার্সি, বুট, বলসহ ক্রীড়াসামগ্রী স্পন্সর প্রতিযোগিতায় নেমেছে স্পোর্টস জায়ান্ট এডিডাস, নাইকি, পুমা। এই তিন কোম্পানি মিলে প্রায় ৮০ শতাংশ ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ করছে। এসব কোম্পানি তাদের পণ্যের প্রচারের মাধ্যমে বিশাল মুনাফা অর্জনের জন্য বিভিন্ন দল এবং খেলোয়াড়ের স্পন্সর নিয়ে থাকে। স্বাভাবিকভাবে এত স্পন্সরের চাপে খেলার উদ্দেশ্য, ধরন, আনন্দ সবকিছুই পাল্টে যাওয়া সম্ভব। হয়তো পাল্টে দেওয়াও সম্ভব!

 

বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের ক্ষেত্র এখন ফুটবল। অর্থের দাপটে খেলার কৌশল, দক্ষতা বাড়ছে; বিপরীতে মানবিক সৌন্দর্য ক্রমশই ফিকে হচ্ছে। গণমানুষের খেলা পরিণত হয়েছে ‘টিভি শো’—তে। দেশাত্মবোধ, নিপীড়িতের প্রতি মমত্ববোধ বা নির্মল আনন্দের জায়গা করে নিয়েছে ‘অর্থ প্রাপ্তির’ মোহ। এতকিছুর পরও ফুটবলের মানবিক সৌন্দর্যকে একেবারে মুছে দেওয়া যায়নি। পুঁজির আধিপত্য মুক্ত হয়ে ফুটবল আবার ‘গণমানুষের খেলায়’ পরিণত হলে সে সৌন্দর্য আরও বিকশিত হবে।

ShareTweetShare
Previous Post

গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের আত্মপ্রকাশ, ছাত্র ফ্রন্ট সভাপতি সালমান সিদ্দিকী সমন্বয়ক

সাম্যবাদ পিডিএফ ভার্সন

  • সাম্যবাদ বুলেটিন জানুয়ারী ২০২৩
  • সাম্যবাদ নভেম্বর ২০২২
  • সাম্যবাদ আগস্ট ২০২২
  • সাম্যবাদ জুন ২০২২
  • সাম্যবাদ এপ্রিল ২০২২
  • সাম্যবাদ (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ২০২২)
  • সাম্যবাদ নভেম্বর ২০২১
  • সাম্যবাদ – আগষ্ট ২০২১
  • সাম্যবাদ জুন ২০২১
  • সাম্যবাদ এপ্রিল-মে ২০২১
  • সাম্যবাদ অক্টোবর ২০২০
  • সাম্যবাদ এপ্রিল ২০২০
  • সাম্যবাদ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • সাম্যবাদ আগষ্ট ২০১৯
  • সাম্যবাদ জুলাই ২০১৯
  • সাম্যবাদ এপ্রিল ২০১৯
  • সাম্যবাদ জানুয়ারি ২০১৯

  

সাম্যবাদ আর্কাইভ

সাম্যবাদ পুরোনো সংখ্যা

সম্প্রতি প্রকাশিত

  • মানবিক ফুটবল বনাম পুঁজির দাপট
  • গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের আত্মপ্রকাশ, ছাত্র ফ্রন্ট সভাপতি সালমান সিদ্দিকী সমন্বয়ক
  • ভোটডাকাত সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়
  • ‘কসমেটিক উন্নয়ন’ চাই না!
  • ইরানে বাধ্যতামূলক হিজাব পরার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট

ফেসবুকে বাসদ (মার্কসবাদী)

আর্কাইভ

যোগাযোগ  : 

২২/১ তোপখানা রোড (৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা – ১০০০ ।
ফোন :  ৯৫৭৬৩৭৩
ই-মেইল :
https://spbm.org/

© 2019 Devloped by Sourav Bhuiyan. E-mail : [email protected], Mobile : +8801670702270

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • প্রেস রিলিজ
  • সাম্যবাদ
  • পুস্তিকা
    • পার্টির পুস্তিকা
    • অন্যান্য পুস্তিকা
    • স্মারকগ্রন্থ
  • শ্রমিক বার্তা
  • যোগাযোগ

© 2019 Devloped by Sourav Bhuiyan. E-mail : [email protected], Mobile : +8801670702270

Login to your account below

Forgotten Password?

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In