১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্টে পুলিশ ১৪ বছর বয়সী কিশোরী ইয়াসমিনকে ধর্ষণ ও হত্যা করে রাস্তায় ফেলে রেখেছিল। ঢাকায় গৃহপরিচারিকার কাজ করে জীবন চালাতো র্ইয়াসমিন। সেদিন সে তার গ্রামের বাড়ি ফিরছিল। কিন্তু তার আর ঘরে ফেরা হয়নি।
সমাবেশ পরবর্তী সময়ে অফিসে কর্মীসভা
এ ঘটনার র্প্রতিবাদে ফুঁসে উঠে দিনাজপুরের সাধারণ মানুষ। বিচারের দাবিতে রাজপথে নেমে আসে, প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলে। ২৬ আগস্ট তারা থানা ঘেরাও করে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৭ জন মারা যায়। ইয়াসমিন হত্যার দাবীতে সেদিনের আন্দোলন দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছিল। ২০০৪ সালে আদালতের বিচারে অপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়।
গাইবান্ধা
ইয়াসমিন হত্যার প্রতিরোধ ও বিচার আমাদের দেখিয়েছে জনগণের অন্দোলন ছাড়া এই ব্যবস্থায় কোন বিচার হয় না। জনগণ আন্দোলন করেছিল, প্রাণ দিয়েছিল বলেই ইয়াসমিন হত্যার বিচার হয়েছে।
রংপুর
বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের উদ্যোগে সারাদেশে দিনটি পালন করা হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, রংপুর, গাইবান্ধাসহ বিভিন্ন জেলায় দিবসটি পালিত হয়।